নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০ জুলাই রাঙামাটি জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়ার নেতা সাবেক যুগ্ন সম্পাদক মরহুম কাজী জসিম উদ্দীন বাবুলের ২য় মৃত্যু বার্ষিকী । কেউ খবর রাখে নাই দলের শীর্ষ নেতারা । ২০২০ সালে ২০ সালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেলে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যু তিনি স্ত্রী, দুই ছেলে একে কন্যা সন্তানসহ অসংখ্যা গুনগ্রাহী ও দলীয় নেতা কর্মী রেখে যান।
উল্লেখ্য,কাজী জসিম উদ্দীন বাবুল ছিলেন এক বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক ক্যারিয়ার ও ত্যাগী নেতার অধিকারী।রাঙামাটি জেলার সকল সম্প্রদায়ের মানুষের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করে গেছেন।জনসেবা ও সমাজের উন্নয়নে তার অবদান এখানকার মানুষ শ্রদ্ধাভরে স্বরণ করছে আজো।
জানাগেছে ,রিজার্ভবাজার সোলতান ষ্টোর থেকে রাজনীতির কর্মসুচী পালন করতেন, রাজনীতির কারণে নিজেদের পারিবারিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান একপর্যায়ে দেউলিয়া হয়ে পড়ে। বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় আওয়ামীলীগের রাজনীতি করা রাঙামাটিতে কঠিন ছিল। সেই সময় যে কোন রাজনীতির কেন্দ্রীয় কর্মসুচীতে সবার জসিম উদ্দীন বাবুলকে পেয়েছে বলে জানায়,মঈন উদ্দীন সেলিম। অনেক ত্যাগী নেতা জানায়,১৯৮৪ সালের আগে ছাত্ররাজনীতি তার সাথে যুক্ত ছিলেন। শেখ হাসিনা (বর্তমান প্রধানমন্ত্রী) প্রথম রাঙামাটি সফরে আসলে কাজী জসিম উদ্দীন বাবুলের নেতৃত্বে একটি খোলা জীপে মিছিল সহকারে পৌরসভার টাউন হলে সমাবেশ স্থলে নিয়ে আসতে দেখেছেন প্রতিবেদক ।
কাজী জসিম উদ্দীনের বড় ছেলে কাজী সুজন আক্ষেপ করে জানায়,আমার বাবা রাঙামাটি আওয়ামীলীগের জন্য শৈশব -যৌবন ব্যবসা বাণিজ্য সহায় সম্পত্তি ব্যয় করেছে।আমাদের জন্য কিছুই রেখে যায়নি। শুনেছি আমার বাবা আশি দশকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্ম
কান্ডে জড়িত ছিলেন।